এই ওঠো ! কয়টা বাজে সেই খেয়াল আছে? ঘুমাইলে আর হুশ থাকে না।
ওঠো - - - অফিসের টাইম হয়ে যাচ্ছে। এই বলে মিমি কিচেন রুমে চলে যায় নাস্তা রেডি করতে।
অর্ক, মিমি এবং তাদের একমাত্র মেয়ে " আইরা" কে নিয়ে তাদের সুখের সংসার।
গতবছর তাদের এই সুখের সংসার আলোকিত করে এসেছিল আইরা।
ঠিক আজ থেকে ৮ বছর আগে ভার্সিটিতে পড়তে গিয়ে দুজন দুজনের সাথে পরিচয়।
প্রথম দর্শনেই মিমিকে অর্কের খুব ভালো লেগে যায়। তারপর থেকে মিমির পিছু নেয়া শুরু।
প্রথমে বন্ধুত্বের প্রস্তাব - মিমিও এই প্রস্তাব ফেলতে পারেনি, তারপর থেকেই বন্ধুত্ব। এরপর একটা সময় তারা বুঝতে পারে এটাকে শুধুই বন্ধুত্ব বললে ভুল হবে, এই যে বন্ধুত্ব থেকেও অনেক বেশী কিছু।
তারপর পড়াশুনা শেষে এই সম্পর্ক পরিনয়ে রূপ নেয়।
অর্ক এখন একটি প্রাইভেট ব্যাংকে জব করে, তাদের দিনগুলি ভালই কেটে যাচ্ছে।
একি! তুমি দেখি এখনো ঘুমাচ্ছ! আর বেশী সময় নেই, উঠো বলছি।
এবার অর্ক উঠে বসলো ! মিমি চলে গেলো টেবিলে নাস্তা দিতে।
অর্ক ফ্রেশ হয়ে রেডি হচ্ছে,
আবার মিমির ডাক " এই আসো, নাস্তা রেডি!
এইদিকে অর্ক রুমে টাই বাধার বৃথা চেষ্টা করে যাচ্ছে।
মিমিকে ডাক দিলো অর্ক "এইদিকে আসো মিমি"
মিমি এসে দেখে অর্ক টাইটা গলায় ঝুলিয়ে বসে আছে।
মিমি রেগে বললো " সামান্য একটা টাই বাধতে পারো না" তুমি যে কি না """
অর্কঃ আমি কি ?
মিমিঃ পাগল একটা -
অর্কঃ হা , সেটা অবশ্য মিথ্যে বলো নি।
সত্যিই আমি একটা পাগল, তবে সেটা শুধুই তোমার জন্য।
মিমিঃ হইছে! থাক! আমি জানি তো!
অর্কঃ কি জানো?
মিমিঃ এই যে আমাকে কতটা ভালোবাসো।
অর্কঃ হা, তুমি জানো - তবে আমার এই ভালবাসা তুমি যতটুকু জানো, তার থেকে হাজারগুন বেশী।
মিমিঃ অনেক হয়েছে আমার পাগলটা, এখন তো এইদিকে আসো।
অর্কঃ কেন!
মিমিঃ তোমাকে মারবো। আসো বলছি।
তারপর মিমি এগিয়ে গিয়ে অর্কের টাইটা বেধে দিলো।
তারপর অর্কের নাকটা টেনে বললো " আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি অর্ক।
তুমি পাশে আছো বলেই তো, প্রতিদিন আমার আকাশে একটা করে সূর্য উদিত হয়।
আর এটাও সত্যি যে, আমি এই পৃথিবীর সবচেয়ে হ্যাপি একটা মেয়ে।
আমি গর্ব করে বলতে পারি " তুমিই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ স্বামী।
তারপর অর্ক মিমিকে একটা চুমু খেয়ে বুকে জড়িয়ে ধরলো এবং বললো "এভাবেই অনন্তকাল জড়িয়ে রাখবো তোমায়।
অনেক হয়েছে,এখন চলো- নাস্তা করে অফিসে যাবে! এই বলে অর্ককে নিয়ে নাস্তা করতে গেলো।
এইভাবেই অর্ক আর মিমির সুখের দিনগুলো কেটে যেতে লাগলো।।
পৃথিবীতে এই অর্ক এবং মিমিদের সংখ্যা হয়তো কম, তবে সেইসব অর্ক এবং মিমিদের ভালবাসার প্রতি অজশ্র শ্রদ্ধা... যারা এই প্রকৃত ভালবাসা কে এখনো হৃদয়ে ধারন করে টিকিয়ে রেখেছেন...
ওঠো - - - অফিসের টাইম হয়ে যাচ্ছে। এই বলে মিমি কিচেন রুমে চলে যায় নাস্তা রেডি করতে।
অর্ক, মিমি এবং তাদের একমাত্র মেয়ে " আইরা" কে নিয়ে তাদের সুখের সংসার।
গতবছর তাদের এই সুখের সংসার আলোকিত করে এসেছিল আইরা।
ঠিক আজ থেকে ৮ বছর আগে ভার্সিটিতে পড়তে গিয়ে দুজন দুজনের সাথে পরিচয়।
প্রথম দর্শনেই মিমিকে অর্কের খুব ভালো লেগে যায়। তারপর থেকে মিমির পিছু নেয়া শুরু।
প্রথমে বন্ধুত্বের প্রস্তাব - মিমিও এই প্রস্তাব ফেলতে পারেনি, তারপর থেকেই বন্ধুত্ব। এরপর একটা সময় তারা বুঝতে পারে এটাকে শুধুই বন্ধুত্ব বললে ভুল হবে, এই যে বন্ধুত্ব থেকেও অনেক বেশী কিছু।
তারপর পড়াশুনা শেষে এই সম্পর্ক পরিনয়ে রূপ নেয়।
অর্ক এখন একটি প্রাইভেট ব্যাংকে জব করে, তাদের দিনগুলি ভালই কেটে যাচ্ছে।
একি! তুমি দেখি এখনো ঘুমাচ্ছ! আর বেশী সময় নেই, উঠো বলছি।
এবার অর্ক উঠে বসলো ! মিমি চলে গেলো টেবিলে নাস্তা দিতে।
অর্ক ফ্রেশ হয়ে রেডি হচ্ছে,
আবার মিমির ডাক " এই আসো, নাস্তা রেডি!
এইদিকে অর্ক রুমে টাই বাধার বৃথা চেষ্টা করে যাচ্ছে।
মিমিকে ডাক দিলো অর্ক "এইদিকে আসো মিমি"
মিমি এসে দেখে অর্ক টাইটা গলায় ঝুলিয়ে বসে আছে।
মিমি রেগে বললো " সামান্য একটা টাই বাধতে পারো না" তুমি যে কি না """
অর্কঃ আমি কি ?
মিমিঃ পাগল একটা -
অর্কঃ হা , সেটা অবশ্য মিথ্যে বলো নি।
সত্যিই আমি একটা পাগল, তবে সেটা শুধুই তোমার জন্য।
মিমিঃ হইছে! থাক! আমি জানি তো!
অর্কঃ কি জানো?
মিমিঃ এই যে আমাকে কতটা ভালোবাসো।
অর্কঃ হা, তুমি জানো - তবে আমার এই ভালবাসা তুমি যতটুকু জানো, তার থেকে হাজারগুন বেশী।
মিমিঃ অনেক হয়েছে আমার পাগলটা, এখন তো এইদিকে আসো।
অর্কঃ কেন!
মিমিঃ তোমাকে মারবো। আসো বলছি।
তারপর মিমি এগিয়ে গিয়ে অর্কের টাইটা বেধে দিলো।
তারপর অর্কের নাকটা টেনে বললো " আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি অর্ক।
তুমি পাশে আছো বলেই তো, প্রতিদিন আমার আকাশে একটা করে সূর্য উদিত হয়।
আর এটাও সত্যি যে, আমি এই পৃথিবীর সবচেয়ে হ্যাপি একটা মেয়ে।
আমি গর্ব করে বলতে পারি " তুমিই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ স্বামী।
তারপর অর্ক মিমিকে একটা চুমু খেয়ে বুকে জড়িয়ে ধরলো এবং বললো "এভাবেই অনন্তকাল জড়িয়ে রাখবো তোমায়।
অনেক হয়েছে,এখন চলো- নাস্তা করে অফিসে যাবে! এই বলে অর্ককে নিয়ে নাস্তা করতে গেলো।
এইভাবেই অর্ক আর মিমির সুখের দিনগুলো কেটে যেতে লাগলো।।
পৃথিবীতে এই অর্ক এবং মিমিদের সংখ্যা হয়তো কম, তবে সেইসব অর্ক এবং মিমিদের ভালবাসার প্রতি অজশ্র শ্রদ্ধা... যারা এই প্রকৃত ভালবাসা কে এখনো হৃদয়ে ধারন করে টিকিয়ে রেখেছেন...
EmoticonEmoticon